Skip to main content

Posts

কুতুবদিয়া, কক্সবাজার ,মহেশখালী

কুতুবদিয়া - কক্সবাজার - মহেশখালী ট্যুর প্লানঃ ৩ রাত ২ দিন। রুটঃ ঢাকা - চকরিয়া - মগনামা ঘাট - কুতুবদিয়া দ্বীপ - চকরিয়া - কক্সবাজার - মহেশখালী - কক্সবাজার - ঢাকা # কুতুবদিয়াঃ কুতুবদিয়া (Kutubdia) কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত একটি দ্বীপ উপজেলা। নানান রকম বৈচিত্র্য পরিপূর্ণ এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ২১৬ বর্গ কিলোমিটার। এই দ্বীপে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র, সমুদ্র সৈকত, লবণ চাষ, বাতিঘর এবং কুতুব আউলিয়ার মাজার। ইতিহাসঃ ধারণা করা হয় চতুর্দশ শতাব্দীর শেষের দিকে সাগরের বুকে কুতুবদিয়া দ্বীপ জেগে উঠে। আর এই দ্বীপে মানুষের পদচারণা শুরু হয় পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে। ‘কুতুবুদ্দীন’ নামে এক পরহেজগার ব্যক্তি এ দ্বীপে আস্তানা স্থাপন করেন। পরবর্তীতে আরাকান থেকে বিতাড়িত মুসলমানরা যখন এই দ্বীপে আসতে শুরু করে তখন কুতুবুদ্দীন এদের আশ্রয় প্রদান করেন। শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসাবে কুতুবুদ্দীনের নামানুসারে এ দ্বীপের না রাখা হয় ‘কুতুবুদ্দীনের দিয়া’ যা পরবর্তীতে ‘কুতুবদিয়া’ নামে পরিচিতি লাভ করে। সূত্র - ইন্টারনেট। কুতুবদিয়া দ্বীপের দর্শনীয় স্থানঃ কুতুবদিয়া চ্যানেল: মাগনামা ঘাট থেকে কুতুবদিয়া...
Recent posts

মিশন থানচি

মিশন থানচি> রেমাক্রি> নাফাখুম>জিনাপাড়া> থুইসাপাড়া> দেবতাপাহাড়> আমিয়াখুম> আমাদের যাত্রা ছিল বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের নাফাখুম এবং দুর্গম নাক্ষিয়ং এর দেবতাপাহাড় >আমিয়াখুম>ভেলাখুম>সাতভাইখুম। ১ম দিন- কুমিল্লা থেকে রাত ১২.৪৫ টায় সৌদিয়া বাসে (টিকিট ৬২০) যাত্রা শুরু করে সকাল ৬.০০ টায় বান্দরবান শহরে পৌছয়ে যাই। বাস থেকে নেমে নাস্তা শেষ করে চান্দের গাড়ি রির্জাভ (৫৫০০৳) করে থানচির উদ্দেশ্য রওনা দেয়। যেতে যেতে পথে চঁাদ উঠেছিল না মেঘের সমুদ্র দেখা মিলছিল.এই সমুদ্রের বর্ননা হয়ত লিখে বা ক্যামেরা বন্দী করে বুঝানো যাবে না স্বয়ং নিজ চোখে না দেখিলে। বেলা ১১ টার দিকে আমরা থানচি পৌছে যাই, থানচি থেকে ১০-১২কি.মি আগে বিজিবি চেকপোস্ট পরে, সেখানে আমাদের সবার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিয়ে নাম ঠিকানা লিখে এন্ট্রি করতে হয় NID, Varsity ID, Birth certificate যেকোন একটা দিলেই হয়। বিজিবি এর একটা ক্যাফে আছে ওখানে স্থানীয় বাগানের একদম ফ্রেস পেপে, কমলার জ্যুস পাওয়া যায়, চায়লে ট্রাই করে দেখতে পারেন।কয়েকদিন আগে থেকেই ১৩০০০টাকা দিয়ে লোকাল গাইড + নৌকা(আপ ডাউন) ৩ দিনের ...

দেবতা খুম !!!!!!

'' দেবতা খুম '' ❤️ ❤️ ❤️ বান্দরবান জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলায় অবস্থিত দেবতাখুম। বান্দরবান শহর থেকে রোয়াংছরির উদ্দেশ্যে (ভাড়া ৬০ টাকা) ।১ ঘন্টা ২০ মিনিটের মত লাগবে রোয়াংছরিতে যেতে। নাস্তা শেষ করে গাইড নিতে হবে।গাইড ভাড়া ১০০০/= করে । আমাদের গাইড ছিল শুভ ভাই (  Subajoy Tcg Bang Bang  01881554582) অত্যান্ত ভালো মানুষ ❤️ ।রোয়াংছরিতে গিয়ে উনাকে কল করলেই চলে আসবে।সাথে ২ কপি আইডি কার্ডের কপি রাখবেন।অটো নিবেন কচ্ছপতলী যাওয়ার জন্য (পার পারসন ৬০/=) । তবে যাওয়ার আগে গাইডসহ রোয়াংছরি থানায় নাম এ ন্ট্রি করে নিতে হবে। থানায় নাম এন্ট্রি না করালে কচ্ছপতলী আর্মি ক্যাম্পে পারমিশন দিবে না। কচ্ছপতলী যেতে সময় লাগবে ৪০-৪৫মিনিট। তারপর আর্মি ক্যাম্পে নাম এন্ট্রি করে ট্রেকিং এ নেমে পরতে হবে। দেবতাখুম ডুকার আগেই খাবারের অর্ডার দিয়ে যেতে পারবেন। সেখান থেকেই লাইফ জ্যাকেট ভাড়া নিয়ে যেতে পারবেন।যারা সাতার জানেন না...অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট নিবেন। দেবতাখুমের পানি সবুজ। রহস্যময়। দেখে যে কেউ মুগ্ধ হতে বাধ্য। গুরুত্ব বিবেচনায় বান্দরবানের অন্য সব খুমের মতো পরিচিতি পায় নি দেবতাখুম। তাই অনেকটা আড়ালেই থাকে দেবত...

দেখলে তোকে, বদলায় দিন

youtube দেখলে তোকে, বদলায় দিন বদলায় রাত, বদলায় ঘুম সঙ্গে সময়। সন্ধ্যে হলে, বন্ধ ঘরে মনে পড়ে তোরই কথা এমনই হয় । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন । চাঁদেরই ঝর্ণা যেমন ভেজায় পাহাড় । ততটা আদর আছে তোকে দেওয়ার । দেখে যা ইচ্ছে কত আকাশ ছোঁওয়ার । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন ।

ধরো যদি হঠাৎ সন্ধ্যে

DHORO JODI HOTAT ধরো যদি হঠাৎ সন্ধ্যে তোমার দেখা আমার সঙ্গে মুখোমুখি আমরা দুজন মাঝখানে অনেক বারণ বাইরে তখন হাওয়া ঝোড়ো তুমি হয়তো অন্য কারো আরও একবার বলবো সেদিন আজ জানেকি জীদ না করো ।। ধরো যদি চেনা গন্ধে মেতে উঠি চেনা ছন্দে যদি ছুঁতে চাই আবারও জানি ছোঁয়া তবু বারণ চলে যাবে হাওয়া ঝোড়ো সময় ছিলো আমাদেরও তবু আবার বলবো সেদিন আজ জানেকি জীদ না করো।।

আগে যদি জানতাম

আগে যদি জানিতাম আগে যদি জানতাম তবে মন ফিরে চাইতাম এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না ও মন রে… কিসের তরে রয়ে গেলি তুই ! বলেছিলি তুই যে আমায় আমি নাকি ভুলে যাবো ভুলে আমি ঠিকই তো যেতাম, পোড়া মনে তোরই কথা বারে বারে বেজে ওঠে ।। তাই তোকে আর ভোলা হলো না রে এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না । আগে যদি জানতাম তবে মন ফিরে চাইতাম এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না জানিনা কেনো যে আমায় একা ফেলে চলে গেলি ভুলেও কি মনে পড়ে না। তোরই মতো কোনদিন আমিও যে ভুলে যাবো তবু এই জ্বালা প্রাণে সইবো না রে এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না। আগে যদি জানতাম তবে মন ফি

চলো না ঘুরে আসি অজানাতে

চলনা ঘুরে আসি আবার এলো যে সন্ধ্যা, শুধু দু’জনে চলো না ঘুরে আসি অজানাতে যেখানে নদী এসে থেমে গেছে ।। ঝাউবনে হাওয়াগুলো খেলছে সাঁওতালি মেয়েগুলো চলছে ; লাল লাল শাড়ীগুলো উড়ছে তার সাথে মন মোর দুলছে । ঐ দুর আকাশের প্রান্তে সাত রঙা মেঘ গুলো উড়ছে ।। আবার এলো যে সন্ধ্যা, শুধু দু’জনে... এই বুঝি বয়ে গেল সন্ধ্যা ভেবে যায় কি জানি কি মনটা পাখিগুলো নীড়ে ফিরে চলছে গানে গানে কি যে কথা বলছে । ভাবি শুধু এখানেই থাকবো ফিরে যেতে মন নাহি চাইছে ।। আবার এলো যে সন্ধ্যা, শুধু দু’জনে চলো না ঘুরে আসি অজানাতে যেখানে নদী এসে থেমে গেছে ।।