আমার চোখে সব কিছু ঝাপ্সা মনে হয়।আমার চোখে সব
আমার মনে সব কিছু কেনো এলোমেলো লাগে।
দিনের শুরু থেকে ভাবি শুধু তোমায় নিয়ে।
মনে তবু এক কঠিন যন্ত্রণা, অন্ত নেই
মন থেকে কি করে ভুলে যাবো তোমারই ছবি।
এই অনুভূতি থেকে ছুটে যাবো কবে!
যন্ত্রণা, অন্ত নেই
আজো কেনো জেনো লাগে, এখনো সব কিছুই যে শেষ হয়নি এখনো বাকি।
কেনো তোমার কথা এখনো কানে বাজে
না বলা কথা গুলো রয়ে গেলো
অসমাপ্ত
মন থেকে কি করে ভুলে যাবো তোমার ছবি
এই অনুভূতি থেকে ছুটে যাবো কবে
যন্ত্রনা, অন্ত নেই
মিশন থানচি> রেমাক্রি> নাফাখুম>জিনাপাড়া> থুইসাপাড়া> দেবতাপাহাড়> আমিয়াখুম> আমাদের যাত্রা ছিল বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের নাফাখুম এবং দুর্গম নাক্ষিয়ং এর দেবতাপাহাড় >আমিয়াখুম>ভেলাখুম>সাতভাইখুম। ১ম দিন- কুমিল্লা থেকে রাত ১২.৪৫ টায় সৌদিয়া বাসে (টিকিট ৬২০) যাত্রা শুরু করে সকাল ৬.০০ টায় বান্দরবান শহরে পৌছয়ে যাই। বাস থেকে নেমে নাস্তা শেষ করে চান্দের গাড়ি রির্জাভ (৫৫০০৳) করে থানচির উদ্দেশ্য রওনা দেয়। যেতে যেতে পথে চঁাদ উঠেছিল না মেঘের সমুদ্র দেখা মিলছিল.এই সমুদ্রের বর্ননা হয়ত লিখে বা ক্যামেরা বন্দী করে বুঝানো যাবে না স্বয়ং নিজ চোখে না দেখিলে। বেলা ১১ টার দিকে আমরা থানচি পৌছে যাই, থানচি থেকে ১০-১২কি.মি আগে বিজিবি চেকপোস্ট পরে, সেখানে আমাদের সবার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিয়ে নাম ঠিকানা লিখে এন্ট্রি করতে হয় NID, Varsity ID, Birth certificate যেকোন একটা দিলেই হয়। বিজিবি এর একটা ক্যাফে আছে ওখানে স্থানীয় বাগানের একদম ফ্রেস পেপে, কমলার জ্যুস পাওয়া যায়, চায়লে ট্রাই করে দেখতে পারেন।কয়েকদিন আগে থেকেই ১৩০০০টাকা দিয়ে লোকাল গাইড + নৌকা(আপ ডাউন) ৩ দিনের ...
Comments
Post a Comment