Skip to main content

পৃথিবীতে সুখ বলে কিছু নেই

নরম বিছানায় শুয়ে যে ছেলে বা মেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়, “পৃথিবীতে সুখ বলে কিছু নেই!


তারে পাছায় লাথি মেরে সরকারী হাসপাতালের বারান্দায় ফালায়া দেখাও কত অসুস্থ মানুষ পড়ে আছে । দিনের পর দিন, রাতের পর রাত... যে ছেলেটা বিদেশী ব্র্যান্ডের টি শার্ট গায়ে দিয়ে রাতভর একটার পর একটা সিগেরেট পুড়িয়ে গাঁজা খেয়ে গান ধরে, “কেন এই নিঃসঙ্গতা?


ওই হারামজাদার কানের নিচে দুইটা দিয়ে, কলারটা টেনে এনে দেখাও প্রচণ্ড হিম-বৃষ্টিতে কোন হাড্ডিসার বৃদ্ধ দুজন যাত্রী নিয়ে ভাঙাচুরা পথে নিঃসঙ্গ রিকশা টেনে নিয়ে যাচ্ছে...


যে মেয়েটা গালে হাত দিয়ে ভাবছে জীবনের অর্ধেকটা পাড় করে এসে নাইলনের কর্ডটা ফ্যানের সাথে বাধার সময় যখন কেউ খেয়াল করে তাকে থামানোর কেউ নেই! তখন মৃত্যুও অর্থহীন!


তাকে হাত ধরে টেনে আনো সেই মেয়েটার কাছে । যে জন্ম থেকে অন্ধ । কখনো সে লাল নীল সাদা রং গুলো দেখেনি । তবু হাতড়ে হাতড়ে জীবনের পথ হাঁটছে


নিজের দিকে তাকাও, দেখো তোমার কি আছে! যা আছে তাতেই সন্তুষ্ট থাকো। আর তোমার থেকে যারা খারাপ অবস্থানে আছে তাদের সাহায্য করো

Comments

Popular posts from this blog

মিশন থানচি

মিশন থানচি> রেমাক্রি> নাফাখুম>জিনাপাড়া> থুইসাপাড়া> দেবতাপাহাড়> আমিয়াখুম> আমাদের যাত্রা ছিল বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের নাফাখুম এবং দুর্গম নাক্ষিয়ং এর দেবতাপাহাড় >আমিয়াখুম>ভেলাখুম>সাতভাইখুম। ১ম দিন- কুমিল্লা থেকে রাত ১২.৪৫ টায় সৌদিয়া বাসে (টিকিট ৬২০) যাত্রা শুরু করে সকাল ৬.০০ টায় বান্দরবান শহরে পৌছয়ে যাই। বাস থেকে নেমে নাস্তা শেষ করে চান্দের গাড়ি রির্জাভ (৫৫০০৳) করে থানচির উদ্দেশ্য রওনা দেয়। যেতে যেতে পথে চঁাদ উঠেছিল না মেঘের সমুদ্র দেখা মিলছিল.এই সমুদ্রের বর্ননা হয়ত লিখে বা ক্যামেরা বন্দী করে বুঝানো যাবে না স্বয়ং নিজ চোখে না দেখিলে। বেলা ১১ টার দিকে আমরা থানচি পৌছে যাই, থানচি থেকে ১০-১২কি.মি আগে বিজিবি চেকপোস্ট পরে, সেখানে আমাদের সবার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিয়ে নাম ঠিকানা লিখে এন্ট্রি করতে হয় NID, Varsity ID, Birth certificate যেকোন একটা দিলেই হয়। বিজিবি এর একটা ক্যাফে আছে ওখানে স্থানীয় বাগানের একদম ফ্রেস পেপে, কমলার জ্যুস পাওয়া যায়, চায়লে ট্রাই করে দেখতে পারেন।কয়েকদিন আগে থেকেই ১৩০০০টাকা দিয়ে লোকাল গাইড + নৌকা(আপ ডাউন) ৩ দিনের ...

আমি মন মন্দিরে পূজা দেব

আমি মন মন্দিরে পূজা দেব আল্লাহ ... আল্লাহ হু-আকবর ... আমি মন মন্দিরে পূজা দেব সত্যম শীবম অনন্তম আমি দেল কাবাতে নামাজ পড়ব আল্লাহ হু-আকবর ... হু-আকবর আমি মন মন্দিরে পূজা দেব শিব শুন্দরম অনন্তম আমি মন মন্দিরে পূজা দেব পড়ব নামাজ দেল কাবায় মসজিদ মন্দিরে জেতে বলনা আমায় তোমরা মন্দির মসজিদে যেতে বলনা আমায়। মানুষ যদি আদম সন্তান সৃষ্টি একজনার তবে ভিন্ন ভিন্ন ঘর হবে কেন ভিন্ন কেন আচার আমি ঘর হারা এক পথের মানুষ ... আল্লাহ ... আমি ঘর হারা এক পথের মানুষ আপন করলো পথ আমায় আরে জন্ম দেখি মরণ দেখি তাঁরে দেখি না অদৃশ্য তার প্রেমের বলি আমরা কজনা জগত জুড়ে রক্ত সাগর কারে পায় কে বয়ে যায় আমি মন মন্দিরে পূজা দেব সত্যম শীবম অনন্তম আমি দেল কাবাতে নামাজ পড়ব আল্লাহ হু-আকবর

দেখলে তোকে, বদলায় দিন

youtube দেখলে তোকে, বদলায় দিন বদলায় রাত, বদলায় ঘুম সঙ্গে সময়। সন্ধ্যে হলে, বন্ধ ঘরে মনে পড়ে তোরই কথা এমনই হয় । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন । চাঁদেরই ঝর্ণা যেমন ভেজায় পাহাড় । ততটা আদর আছে তোকে দেওয়ার । দেখে যা ইচ্ছে কত আকাশ ছোঁওয়ার । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন । কেন যে তোকে পাহারা, পাহারা দিল মন । কেন রে এতো সাহারা, সাহারা সারাদিন । কেন যে তোকে পাইনা, পাইনা মনে হয়, সারাটা দিন ।