অনেক দিন পর মেসেজের আদারসবক্স চেক করতে গেলে একধরণের কিউট একপাক্ষিক কথোপকথন দেখা যায়-
১ম মেসেজ-
"হ্যালো, আপনি অসাধারণ লেখেন। আপনার প্রতিটা পোস্ট আমার ভালো লাগে। আপনি দারুণ মানুষ!"
২য় মেসেজ-
"আপনাকে ফ্রেন্ড রিক্যুয়েস্ট পাঠিয়েছি, এক্সেপ্ট করেন নি। মেসেজেরও জবাব দিচ্ছেন না। কী প্রবলেম?"
এরপরে লিখা থাকে-
You can't reply to this conversation. Learn more(!)
ব্যাপারটা অস্বাভাবিক না স্বাভাবিক, তা নিয়ে-ই আমি কনফিউজড! এমন অদ্ভুতভাবে বিনা দোষে ঠিক কতগুলো ব্লক খাই, তা আমার গুণে রাখা হলো না!
আমি তো ছোট খাটো গোবেচারা টাইপ মানুষ।
চিন্তা করছি নায়ক নায়িকাদের অবস্থাটা কেমন হয়!
ধরেন হিরো আলমের একটা সিনেমা দেখে একটা মেয়ে মুগ্ধ। মুগ্ধ হয়ে আলমের আইডিতে মেসেজ পাঠিয়েছে-
"হ্যালো, আপনি অসাধারণ অভিনয় করেন। আপনার প্রতিটা ডায়লগ আমার ভালো লাগে। আপনি দারুণ মানুষ!"
আলম ভাই ব্যাস্ত মানুষ। কাজের চাপে টাইম পান না। মেয়েটা আবার মেসেজ পাঠালো-
"আপনাকে ফ্রেন্ড রিক্যুয়েস্ট পাঠিয়েছি, এক্সেপ্ট করেন নি। মেসেজেরও জবাব দিচ্ছেন না। এত ভাব কেন?"
তারপর ব্লক করে দিলো!
বড্ড আজব এসব মুগ্ধতা!
আলম ভাইও আমার মতন বিরক্তির সুরে বলেছেন, "ব্লখ কড়ে দিলে? এখটা কতা ত শুনবেহ!"
এই গেলো সিম্পল ব্লকের গল্প। মূল কথায় আসি-
একটা বিশেষ ঘোষণা।
যাদের বয়ফ্রেন্ড আছে সেসব মেয়েরা আমায় মেসেজ না দেয়ার অনুরোধ রইলো। আমি কারো বাড়া ভাতে ছাই দি না। দয়া করে আমায় এড়িয়ে যাবেন।
বুঝায়ে বলি। আপনিও সহমত হবেন।
আমি ইনবক্সে উটকো ঝামেলা এড়াতে তেমন একটা কথা বলি না। অনেক মানুষের সাথে একসাথে চ্যাটিংও পসিবল না। তাই বুঝে শুনে এক দু'জনকে রিপ্লাই করি।
একটা মেয়ে আমাকে অযথাই অসীম মুগ্ধতা নিয়ে মেসেজ দিতো। আমি রিপ্লাই দিতাম না। বা হু হ্যাঁ করতাম!
মেয়েটার কাছে হু হ্যাঁ করলেও সমস্যা! সে প্রশ্ন করতো আমার মন খারাপ কিনা! তারপরে আমার প্রমাণ করতে হতো মন খারাপ না। :')
"খাইছেন?" "বাসায় পৌঁছাইছেন?" টাইপ প্রচন্ড কেয়ারের উপর কেউ সারাটা দিন অতিবাহিত করলে তাকে হু হ্যাঁ এর বেশি কিছু বলাই লাগে।
এর মাঝে ছবি পাঠিয়ে ক্যাপশন লেখার আবদার তো আছে-ই!
তারপর হলো কী, মেয়েটা বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ক্যাচাল করে বয়ফ্রেন্ডকে সন্তুষ্ট করতে আমায় ব্লক করে দিলো!
আমি কি তোমার ব্লকের পুতুল নাকি?
অভিষেক দেবনাথ অভ্র
মিশন থানচি> রেমাক্রি> নাফাখুম>জিনাপাড়া> থুইসাপাড়া> দেবতাপাহাড়> আমিয়াখুম> আমাদের যাত্রা ছিল বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের নাফাখুম এবং দুর্গম নাক্ষিয়ং এর দেবতাপাহাড় >আমিয়াখুম>ভেলাখুম>সাতভাইখুম। ১ম দিন- কুমিল্লা থেকে রাত ১২.৪৫ টায় সৌদিয়া বাসে (টিকিট ৬২০) যাত্রা শুরু করে সকাল ৬.০০ টায় বান্দরবান শহরে পৌছয়ে যাই। বাস থেকে নেমে নাস্তা শেষ করে চান্দের গাড়ি রির্জাভ (৫৫০০৳) করে থানচির উদ্দেশ্য রওনা দেয়। যেতে যেতে পথে চঁাদ উঠেছিল না মেঘের সমুদ্র দেখা মিলছিল.এই সমুদ্রের বর্ননা হয়ত লিখে বা ক্যামেরা বন্দী করে বুঝানো যাবে না স্বয়ং নিজ চোখে না দেখিলে। বেলা ১১ টার দিকে আমরা থানচি পৌছে যাই, থানচি থেকে ১০-১২কি.মি আগে বিজিবি চেকপোস্ট পরে, সেখানে আমাদের সবার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিয়ে নাম ঠিকানা লিখে এন্ট্রি করতে হয় NID, Varsity ID, Birth certificate যেকোন একটা দিলেই হয়। বিজিবি এর একটা ক্যাফে আছে ওখানে স্থানীয় বাগানের একদম ফ্রেস পেপে, কমলার জ্যুস পাওয়া যায়, চায়লে ট্রাই করে দেখতে পারেন।কয়েকদিন আগে থেকেই ১৩০০০টাকা দিয়ে লোকাল গাইড + নৌকা(আপ ডাউন) ৩ দিনের ...
Comments
Post a Comment